ঘুমের ঔষধের নাম হলো: Azepam, Diazimet, Sedil ইত্যাদি। ঘুমের আরো যেই সকল ঔষধ আপনার জন্য পারফেক্ট হতে পারে, সেই ঔষধ সমূহের নামের তালিকা নিচে তুলে ধরা হবে। চলুন দেখে নেয়া যাক, বিভিন্ন কোম্পানির ঘুমের ওষুধের নাম।
কোন কোম্পানির ঘুমের ঔষধের নাম কি
বিভিন্ন কোম্পানির বিভিন্ন ধরনের ঘুমের ঔষধ রয়েছে। আপনার ঘুমের সমস্যা কেমন, তার উপরে নির্ভর করবে আপনার জন্য কোন ঔষধটি উপযুক্ত। আর তাই আপনার যদি ঘুমের কোন ধরনের সমস্যা থাকে সেক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে। আপনি যদি ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করেন, তাহলে আশা করা যায় ভালো ফলাফল পাবেন।
পক্ষান্তরে যদি আপনি নিজে নিজে ফার্মেসি থেকে ওষুধ ক্রয় করে খান তাহলে কিন্তু তা আপনার জন্য ক্ষতির কারণ হতে পারে তাই অবশ্যই নাম দেখে দেখে ঘুমের ঔষধ সেবন করা উচিত হবে না। যাইহোক, নিচে সর্বাধিক কার্যকর ও নিরাপদ ঘুমের ঔষধ সমূহের নামের তালিকা তুলে ধরা হলো। চলুন দেখে নেই, কোন কোম্পানির ঘুমের ঔষধের নাম কি?
- Easium
- Evalin
- Orinil
- Pharmapam
- Relaxen
আরো কিছু ঘুমের ওষুধের নাম
ইতিমধ্যেই উপরে যে সকল ঘুমের ওষুধের নাম তুলে ধরা হয়েছে। সেই ওষুধগুলো মোটামুটি কার্যকর। আর্টিকেলটির এই অংশে আরও বেশ কিছু ঘুমের ঔষধের নামের তালিকা তুলে ধরা হবে। তাই আপনি যদি আরো ঘুমের ঔষধের নাম জেনে নিতে চান, তাহলে নিম্ন বর্ণিত নাম গুলো দেখে নিতে পারেন। আশা করি ডাক্তারের পরামর্শক্রমে নিম্ন বর্ণিত ওষুধগুলো সেবন করে উপকৃত হতে পারবেন।
- Sedapen
- Sedatab
- Seduxen
- Tensareal
- Seequil-S
নরমাল ঘুমের ঔষধের নাম
ঘুমের ওষুধ খেলে তা শরীরের বিভিন্ন ধরনের ক্ষতি করতে পারে। আর তাই নরমাল ঘুমের ওষুধ সেবন করা উচিত। এতে করে ক্ষতি কম হবে। সুতরাং ইনসোম্নিয়া বা ঘুম না হওয়ার জনিত সমস্যার ক্ষেত্রে নিম্ন বর্ণিত ঔষধ গুলো ডাক্তারের পরামর্শক্রমে সেবন করা যেতে পারে। নরমাল ঘুমের ঔষধের নাম কি, তা জানতে চাইলে নিম্ন বর্ণিত ঔষধের নাম গুলো মনোযোগ সহকারে দেখুন।
- Midzo 7.5
- Mizolam 7.5
- Benquil 7.5
- Hypnofast 7.5
- Milam 7.5
পাওয়ারফুল ঘুমের ঔষধের নাম
আপনি যদি জানতে চান যে, পাওয়ারফুল ঘুমের ঔষধের নাম কি, সেক্ষেত্রে নিম্ন বর্ণিত তথ্য গুলো আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কিছু কিছু ব্যক্তি আছেন যাদের অল্প পাওয়ারের ঘুমের ঔষধ কোন কাজে আসে না। তাদের ক্ষেত্রে পাওয়ারফুল ঘুমের ঔষধ কার্যকর। কোম্পানি ভেদে ঔষধের পার্থক্য পরিলক্ষিত হয়।
কিছু কিছু কোম্পানির ঔষধ অধিক কার্যকর আবার কিছু কিছু কোম্পানির ঔষধ ততটা কার্যকর নয়। তাই আপনি যদি ঔষধ খেয়ে উপকৃত হতে চান সে ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে ভালো কোম্পানির ঔষধ খেতে হবে।
নিম্ন বর্ণিত পাওয়ারফুল ঘুমের ঔষধ সমূহ ভালো কোম্পানির। তাই আপনি যদি প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী নিম্নবর্ণিত ঔষধ গুলো সেবন করেন, তাহলে আশা করি দ্রুত ফলাফল পাবেন। তো যাইহোক চলুন দেখে নেয়া যাক, পাওয়ারফুল ঘুমের ঔষধের নাম সমূহ।
- Selium
- Azepam
- Diazimet
- Sedil
- G-Diazepam
ঘুমের ট্যাবলেট | ghum er tablet
বাজারে যে সকল ঘুমের ট্যাবলেট পাওয়া যায়, তার সবগুলো কিন্তু নিরাপদ নয়। আপনি যদি মানহীন বেনামি কোম্পানির ঘুমের ঔষধ সেবন করেন তাহলে তা আপনার শরীরের জন্য ক্ষতির কারণ হতে পারে।
তাই ঘুমের ট্যাবলেট খাওয়ার পূর্বে অবশ্যই আপনাকে ডাক্তারের পরামর্শক্রমে ভালো কোম্পানির ঔষধ সেবন করতে হবে। নিচে যে সকল ঘুমের ট্যাবলেট এর নাম তুলে ধরা হবে সেগুলো সম্পূর্ণ নিরাপদ ও ভালো কোম্পানির। ঘুমের ট্যাবলেটের নাম সমূহ নিম্নরূপ।
- Dormicum 7.5
- Dormax
- Midolam
- Hypnocum 7.5
রাতে ঘুম না আসার রোগের নাম
দৈনিক অন্ততপক্ষে পাঁচ থেকে ছয় ঘন্টা ঘুম হওয়া স্বাভাবিক। একজন সুস্থ মানুষের পাঁচ থেকে সাত ঘন্টা পর্যন্ত হতে পারে। তবে যদি আপনার কমপক্ষে পাঁচ থেকে ছয় ঘন্টা ঘুম না হয়, সেক্ষেত্রে ধরে নিতে হবে যে আপনি রোগাক্রান্ত।
কেননা রোগাক্রান্ত না থাকলে অবশ্যই আপনার স্বাভাবিক ঘুম হতো। এখন প্রশ্ন হলো রাতে ঘুম না আসার রোগের নাম কি? রাত্রে ঘুম না আসার রোগের নাম হল insomnia (ইনসোম্নিয়া) বা নিদ্রাহীনতা। কেউ কেউ মনে করে যে ইনসোম্নিয়া রোগের কোন চিকিৎসা নেই। মূলত এই কথাটি ভিত্তিহীন কেননা অন্যান্য রোগের মত এই রোগটিও চিকিৎসার মাধ্যমে দূর করা সম্ভব।
চিকিৎসার মাধ্যমে ইনসোম্নিয়া দূর করতে চাইলে অবশ্যই আপনাকে অভিজ্ঞ ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে। আপনি যদি ডাক্তারের পরামর্শক্রমে সঠিক চিকিৎসা গ্রহণ করেন, তাহলে আশা করা যায় এই রোগ থেকে সম্পূর্ণরূপে আরোগ্য লাভ করতে পারবেন।
ঘুম আসার দোয়া
সারাদিন কাজ করার পরে ক্লান্তি দূর করার জন্য ঘুম খুবই প্রয়োজন। আপনি যদি ঠিকমতো ঘুমাতে না পারেন তাহলে কিন্তু তা আপনার স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতির কারণ হবে। আর তাই পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমানো উচিত।
আপনি যদি ইসলামিক নিয়মকানুন অনুসরণ করেন, তাহলে আশা করা যায় সঠিক সময়ে ঘুমাতে পারবেন এবং ঘুম থেকে সঠিক সময় জাগ্রত হতে পারবেন। ঘুমানোর ইসলামিক নিয়ম হল ঘুমোতে যাওয়ার সময় দোয়া পাঠ করা। আপনি যদি ঘুমানোর সময় দোয়া পাঠ করেন তাহলে মানসিক শান্তি পাবেন এবং অধিক সওয়াবের অধিকারী হতে পারবেন।
আর তাই ঘুমোতে যাওয়ার পূর্বে অবশ্যই ঘুমের দোয়া পাঠ করে নিতে হবে। ঘুমের দোয়াটি হলো: “আল্লাহুম্মা বি ইসমিকা আমুতু ওয়া আহ ইয়া।” দোয়াটির অর্থ হলো: হে আল্লাহ আমরা আপনার নামে মৃত্যুবরণ করি আবার জাগ্রত হই।
ঘুম না আসার কারণ
ঘুম না আসার অনেক কারণ রয়েছে। সাধারণত যে সকল কারণে ঘুম কম হতে পারে সেই কারণগুলো সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরা হবে। তাই যদি আপনি নিম্ন বর্ণিত তথ্যগুলো মনোযোগের সাথে পড়েন, তাহলে ঘুম না আসার কারণ সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিতে পারবেন। চলুন দেখে নেয়া যাক ঘুম না আসার কারণ সমূহ।
- মানসিক চাপ: আপনার যদি অধিক পরিমাণে মানসিক চাপ থাকে, সেক্ষেত্রে তা আপনার ঘুমের ব্যাঘাত ঘটাতে পারে। মানসিক চাপ ঘুম না হওয়ার অন্যতম প্রধান একটি কারণ। আপনি যখন মানসিকভাবে চাপের মধ্যে থাকবেন তখন আপনার মস্তিষ্ক সেই বিষয় নিয়ে সর্বদা ব্যস্ত থাকবে ফলে ঘুমানোর অবকাশ পাবে না। আর তাই মানসিক চাপ স্বাস্থ্যসম্মত ঘুমের জন্য মারাত্মক ক্ষতির কারণ।
- দুশ্চিন্তা: আপনি যদি কোনো কারণে দুশ্চিন্তা খরস্থ হয়ে থাকেন সে ক্ষেত্রে কিন্তু আপনার ঘুম স্বাভাবিক থাকবে না কেননা দুশ্চিন্তা করলে ঘুমের সমস্যা দেখা দেয়। যখন আপনি কোন বিষয়ে সম্পর্কে দুশ্চিন্তাগ্রস্ত থাকবেন, তখন মস্তিষ্ক থাকবে ব্যস্ত ও অবসাদগ্রস্ত, ফলে আপনার মস্তিষ্ক স্থির হতে পারবেনা। আর মস্তিষ্ক যদি স্থির হতে না পারে তাহলে কিন্তু আপনি কখনোই ঘুমাতে পারবেন না।
- ঘুমের সিডিউল ঠিক না থাকা: আপনি যদি একেক দিন একেক সময়ে ঘুমাতে যান তাহলে কিন্তু তা আপনার ঘুমের জন্য ক্ষতিকর। আপনি যদি একদিন রাত ৮:০০ সময় ঘুমাতে চান, আবার আরেকদিন যদি ঘুমাতে যান রাত ১২:০০ তাহলে কিন্তু তা আপনার ঘুমের স্বাভাবিক সাইকেল কে বাধাগ্রস্ত করবে এবং আপনি সঠিকভাবে ঘুমাতে পারবেন না। তাই ঘুমের জন্য নির্দিষ্ট সময় নির্ধারণ করা উচিত।
- রুমের পরিবেশ ভালো না থাকা: আপনি যে ঘরে ঘুমাবেন সেই ঘরে যদি ঘুমের পরিবেশ না থাকে সে ক্ষেত্রে কিন্তু ঘুম হবে না। অর্থাৎ যুক্ত কিংবা পরিপূর্ণ পরিবেশে সাধারণত ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে থাকে। আর তাই ঘুমাতে যাওয়ার পূর্বে অবশ্যই রুমের পরিবেশ এমনভাবে শান্ত করতে হবে যেন সেখানে আপনি শান্তিতে ঘুমাতে পারেন।
- অধিক পরিমাণে মোবাইল কিংবা ল্যাপটপ ব্যবহার করা: অত্যাধিক পরিমাণে মোবাইল ফোন কিংবা ল্যাপটপ ব্যবহারের ফলে নিদ্রাহীনতার সমস্যা দেখা দিতে পারে। কেননা মোবাইল ফোন কিংবা ল্যাপটপের স্ক্রিনের ক্ষতিকর আলট্রা ভায়োলেট রশ্মি নিদ্রাহীনতার জন্য দায়ী। তাই আপনি যখন অধিক মাত্রায় স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে থাকবেন তখন তা আপনার স্বাভাবিক ঘুমকে বাধাগ্রস্ত করবে।
- অতিরিক্ত ক্যাফেইন সেবন করা: আপনি যদি অত্যধিক পরিমাণ যুক্ত খাবার খান কিংবা পানীয় পান করেন তাহলে তা আপনার ঘুমের হাত ঘটাতে পারে। কেননা ক্যাফে ইন মস্তিষ্ককে সতেজে রাখে। আর মস্তিষ্ক যতক্ষণ সতেজ থাকবে ততক্ষণ পর্যন্ত আপনি ঘুমাতে পারবেন না। তাই অধিক পরিমাণে ক্যাফেইন গ্রহণ করা ঘুমের জন্য মারাত্মক ক্ষতির কারণ।
- বিশেষ কোনো ঔষধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া: কখনো কখনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার হলেও ঘুমের সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই ওষুধ সেবন করার পূর্বে অবশ্যই সেই ঔষধ সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নিতে হবে যে সেই ঔষধের প্রতিক্রিয়াগুলো কি।
ঘুম না আসলে করণীয় কি
আপনার যদি পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম না হয় সেক্ষেত্রে নিম্ন বর্ণিত তথ্যগুলো আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ কেন না নিচে যে সকল উপায় তুলে ধরা হয়েছে সেগুলো যদি আপনি যথাযথভাবে অবলম্বন করেন, তাহলে আশা করা যায় সমস্যা দূর করতে পারবেন। যাই হোক চলুন দেখে নেই, ঘুম না আসলে করণীয় কি?
- নিয়মিত ব্যায়াম করা: আপনি যদি নিয়মিত ব্যায়াম করেন তাহলে আপনার ভালো ঘুম হবে কেননা নিয়মিত ব্যায়াম করলে তার শরীরকে সতেজ রাখে এবং শরীরের মৃত কোষগুলোকে দূর করে ফলে শরীর চাঙ্গা হয়। তাই যদি আপনি ঘুমের সমস্যা দূর করতে চান তাহলে নিয়মিত ব্যায়াম করুন।
- নির্দিষ্ট সময়ে ঘুমাতে যাওয়া: আপনি যদি প্রতিদিন, নির্দিষ্ট সময়ে ঘুমাতে যান তাহলে কিন্তু আপনার ক্ষেত্রে ভালো হবে কেননা নির্দিষ্ট টাইমে ঘুমাতে গেলে আপনার একটি ঘুমের অভ্যাস তৈরি হয়ে যাবে ফলে ওই সময় যখন আপনি শুয়ে পড়বেন সাথে সাথে আপনার ঘুম চলে আসবে।
- নির্দিষ্ট সময় ঘুম থেকে উঠা: ঘুম ঠিক রাখার জন্য অবশ্যই আপনাকে নির্দিষ্ট সময়ে ঘুম থেকে জেগে উঠতে হবে কেননা আপনি যদি দেরি করে ঘুম থেকে জেগে ওঠেন তাহলে কিন্তু পরবর্তী দিন নির্দিষ্ট সময়ে ঘুম নাও ধরতে পারে তাই নির্দিষ্ট সময় ঘুম থেকে জেগে ওঠা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
- দুশ্চিন্তা না করা: ঘুমের সমস্যা দূর করতে চাইলে অবশ্যই আপনাকে সব ধরনের দুশ্চিন্তা থেকে সম্পূর্ণরূপে মুক্ত থাকতে হবে কেননা দুশ্চিন্তা করলে কখনোই আপনার ঘুম আসবে না। সুতরাং পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম নিশ্চিত করতে সব ধরনের দুশ্চিন্তাকে বিদায় জানাতে হবে।
- ভারী খাবার খেয়ে ঘুমাতে না যাওয়া: ঘুমাতে যাওয়ার আগে পেট ভর্তি করে ভারী খাবার খাওয়া উচিত নয় আপনি যদি ঘুমাতে যাওয়ার আগে ভারী খাবার খান তাহলে তা আপনার ঘুমের ব্যাঘাত ঘটাতে পারে। তাই খাওয়ার ঘুমানোর পূর্বে হালকা খাবার খেয়ে ঘুমানো উচিত।
- দিনের বেলা না ঘুমানো: আপনি যদি দিনের বেলা ঘুমান তাহলে কিন্তু রাত্রে আপনার ঘুম আসবে না এটাই স্বাভাবিক তাই রাত্রে এই নির্দিষ্ট সময়ে ঘুমাতে চাইলে অবশ্যই আপনাকে দিনের বেলা ঘুমানো পরিহার করতে হবে।
- অতিরিক্ত চা-কফি পান না করা: আপনি যদি অতিরিক্ত পরিমাণে চা কিংবা কফি পান করেন, তাহলে তা আপনার ঘুমের ব্যাঘাত ঘটবে। তাই পর্যাপ্ত ঘুম নিশ্চিত করতে অতিরিক্ত পরিমাণে কফি এবং চা পান করা থেকে বিরত থাকুন।
- নিয়মিত খাবার গ্রহণ না করা: আপনি যদি নিয়মিত খাবার গ্রহণ না করেন তাহলে আপনার শরীরে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। বিশেষ করে আপনার শরীরে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিনের অভাব পরিলক্ষিত হবে। ফলে আপনি দিন দিন অসুস্থ হয়ে পড়বেন। আর আপনার শরীর যদি সঠিকভাবে কাজ না করে সে ক্ষেত্রে কিন্তু অনিদ্রাসহ আরো বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হতে পারেন। তাই অবশ্যই আপনাকে নিয়মিত খাবার খেতে হবে এবং সব ধরনের পুষ্টিকর খাবার পর্যাপ্ত পরিমাণে খেতে হবে।