You are currently viewing কাশির ট্যাবলেট এর নাম | কাশির সিরাপ এর নাম

কাশির ট্যাবলেট এর নাম | কাশির সিরাপ এর নাম

অধিক কার্যকর কাশির ট্যাবলেট এর নাম হলো: Mirakof SR, Buratuss SR, Butaret, Deconil SR এবং Kofnix SR. এই ঔষধ গুলো ব্যতীত বিভিন্ন কোম্পানির কাশির ট্যাবলেট রয়েছে। এই আর্টিকেলটিতে কাশির ট্যাবলেট এর নাম এবং কার্যকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা তুলে ধরা হবে। চলুন তাহলে দেখে নেই, কাশির ট্যাবলেট এবং সিরাপ এর নাম।

কাশির সিরাপ | কাশির ঔষধ

কোন রোগকে অবহেলা করা কিংবা ছোট মনে করা উচিত নয়। অনেকেই আছে যারা কাশিকে “সামান্য রোগ” হিসেবে আখ্যা দিয়ে অবহেলা করে থাকেন। রোগের প্রতি এই ধরনের অবহেলা বা অবজ্ঞা পরবর্তীতে আপনার মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকির কারণ হতে পারে। 

তাই কোন রোগকে ছোট মনে করে অবহেলা করা সমীচীন নয়। যে কোন রোগই হোক না কেন ডাক্তারের শরণাপন্ন হয়ে যথাসময়ে ঔষধ সেবন করা উচিত। দীর্ঘদিন থেকে যদি কাশির সমস্যায় ভুগেন, তাহলে কিন্তু পরবর্তীতে শ্বাসকষ্ট সহ আরও জটিল ও কঠিন রোগ হয়ে যেতে পারে।

কাশি রোগ নিরাময় করার জন্য ডাক্তারগন সাধারণত যে সকল কাশির সিরাপ প্রেসক্রাইব করে থাকেন, সেগুলো নিচে তুলে ধরা হলো। তবে মনে রাখবেন নিজে নিজে ফার্মেসি থেকে ঔষধ কিনে খাওয়া যাবে না। ঔষধ খাওয়ার পূর্বে অবশ্যই রেজিস্টার্ড ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে।  

কাশির ট্যাবলেট এর নাম

কাশির সমস্যা দেখা দিলে অবশ্যই আপনাকে ঔষধ খেতে হবে। কেননা ঔষধ না খেলে কাশি সারবে না। আর কাশি যদি দীর্ঘদিন পর্যন্ত থাকে তাহলে তা আপনার শ্বাসযন্ত্রের জন্য বড় ধরনের ক্ষতির কারণ হতে পারে। 

তাই কাশির সমস্যা দেখা দিলে অবশ্যই আপনাকে যত দ্রুত সম্ভব চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে। কাশি হলে চিকিৎসকগণ সাধারণত যে সকল প্রেসক্রাইব করে থাকেন সেই ঔষধ সমূহের তালিকা নিচে তুলে ধরা হবে। 

তবে চিকিৎসকের পরামর্শ ব্যতীত নিজে নিজে ফার্মেসি থেকে ঔষধ ক্রয় করে খাওয়া উচিত নয়। কেননা এতে করে আপনি বড় ধরনের স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে পড়তে পারেন। যাই হোক চলুন দেখে নেয়া যাক, কাশির ট্যাবলেট এর নাম।

  • Askorel SR
  • Bucod SR
  • Burat CR
  • Sinecod SR
  • Butasiv
  • Cofof

কাশি হলে করনীয়

আপনার যদি কাশি হয় সেক্ষেত্রে আপনি নিম্ন বর্ণিত কাজগুলো করতে পারেন। নিম্ন বর্ণিত কাজগুলো করলে আশা করি আপনি প্রাকৃতিক উপায়ে কাশি দূর করতে পারবেন। কাশি দূর করার যে সকল উপায় সম্পর্কে নিচে আলোচনা করা হয়েছে, আশা করি সেগুলো জেনে উপকৃত হতে পারবেন। 

  • পর্যাপ্ত পানি পান করুন: কাশি দূর করার জন্য অবশ্যই আপনাকে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করতে হবে। আপনি যদি পর্যাপ্ত পানি পান করেন, তাহলে আপনার শরীর হাইড্রেট থাকবে। আর শরীরে হাইড্রেড থাকলে দ্রুত কাশি দূর হয়ে যাবে। 
  • গরম পানির সাথে মধু মিশ্রিত করে খান: আপনি যদি গরম পানির সাথে মধু নিশ্চিত করে খান, তাহলে তা আপনার কাশি নিরাময় করার ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। তাই, কাশি দূর করতে গরম পানির সাথে মধু মিশ্রিত করে খেতে পারেন। 
  • লবণ পানি দিয়ে গড়গড়া করুন: পানির সাথে সামান্য লবন মিশ্রিত করে দিনে কয়েকবার গড়গড়া করলে তা কাশি দূর করার ক্ষেত্রে কার্যকর ভূমিকা রাখে। তাই আপনি লবণ পানি দিয়ে নিয়মিত গড়গড়া করতে পারেন। 
  • অভার দা কাউন্টার ঔষধ সেবন করুন: আপনার কাশি যদি অত্যধিক পরিমাণে বেড়ে যায় এবং তা দ্রুত কাশি বন্ধ করতে চান, সেক্ষেত্রে ওভার দা কাউন্টার ঔষধ সেবন করতে পারেন। এতে করে, তাৎক্ষণিকভাবে কাশি থেকে মুক্তি পাবেন। তবে স্থায়ীভাবে কাশি দূর করার জন্য অবশ্যই উপযুক্ত চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে। 
  • কফ নিরাময়ক লজেন্স খান: বাজারে বিভিন্ন ধরনের কফি নিরাময়ক লজেন্স পাওয়া যায়। আপনি কাশির খুসখুশি কমাতে সেই লজেন্স গুলো খেতে পারেন। লজেন্স খেলে তা গলার খুসখুসে দূর করে ফলে, আরাম পাওয়া যায়। তবে মনে রাখতে হবে যে, শুধুমাত্র লজেন্স খাওয়ার মাধ্যমে কিন্তু কখনোই আপনার কাশি নিরাময় হবে না। বরং কাশি নিরময় করতে হলে চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে। 
  e cap 400 এর কাজ কি | ই ক্যাপ এর উপকারিতা ও অপকারিতা

কাশির জন্য মোনাস ১০

আরেকটি কার্যকর কাশির ট্যাবলেট এর নাম হল মোনাস ১০। এই ঔষধটি সাধারণত হাঁপানি এবং কাশি নিরাময় করার ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। তবে আপনি যদি মোনাস ১০ খেতে চান, সেক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে ডাক্তারদের পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে।

আপনি যদি ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ সেবন করেন, তাহলে বিভিন্ন ধরনের স্বাস্থ্য জটিলতায় পড়তে পারেন। তাই সব ধরনের জটিলতা এড়াতে অবশ্যই আপনাকে ডাক্তারের পরামর্শক্রমে ঔষধ সেবন করতে হবে। 

কাশির এন্টিবায়োটিক ট্যাবলেট এর নাম

আপনার কাশি জনিত সমস্যা যদি সাধারণ ঔষধ খাওয়ার পরেও সেরে না উঠে, সেক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে কাশির এন্টিবায়োটিক ঔষধ খেতে হবে। এন্টিবায়োটিক সহ যেকোনো ধরনের কাশির ঔষধ খাওয়ার পূর্বে অবশ্যই আপনাকে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে এবং ডাক্তারের প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী ঔষধ সেবন করতে হবে। কাশির এন্টিবায়োটিক ট্যাবলেট এর নাম সমূহ নিম্নরূপ।

  • azithromycin
  • cefuroxime
  • deoxycycline
  • erythromycin
  • sulfamethoxazole
  • amoxicillin
  • co-amoxiclav

কাশি হলে কি ঔষধ খাব  | sordi kashi medicine name

আপনার যদি কাশি হয় সেক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শক্রমে নিম্ন বর্ণিত ঔষধ গুলো সেবন করতে পারেন। কেননা কাশি নিরাময় করার ক্ষেত্রে নিচে উল্লেখিত ঔষধ গুলো খুবই কার্যকর। নিচের যে সকল কাশির ঔষধের নাম তুলে ধরা হয়েছে, সেগুলোর মধ্য থেকে যে কোন একটি ঔষধ খেলেই আশা করি আপনার কাশি জনিত সমস্যা দূর হবে। তো আসুন দেখে নেই, সবথেকে কার্যকর কাশির ট্যাবলেট এর নাম সমূহ।

  • Buratuss SR
  • Butacod SR
  • Butakof
  • Meera SR
  • Mirakof SR

কাশি ও শ্বাসকষ্ট ঔষধ

কাশির সাথে যদি আপনার শ্বাসকষ্টের মত সমস্যা থেকে থাকে, সেক্ষেত্রে আপনি নিম্ন বর্ণিত সিরাপ গুলো খেতে পারেন। কেননা নিচে উল্লেখিত ঔষধ গুলো কাশি এবং শ্বাসকষ্ট দূর করার জন্য ব্যবহার করা হয়ে থাকে। আর মনে রাখবেন শুধুমাত্র কাশির ট্যাবলেট এর নাম বলে ফার্মেসি থেকে ঔষধ ক্রয় করে খাওয়া যাবে না।

  • Butaret SR
  • Sinakof
  • Deconil SR
  • Kofnix SR
  • Medulax
  চুলকানির ঔষধের নাম | চুলকানি দূর করার ক্রিম

কাশি কমানোর উপায়

কাশি কমানোর বেশ কিছু প্রাকৃতিক উপায় রয়েছে। আপনি যদি নিম্ন বর্ণিত প্রাকৃতিক উপাগুলো যথাযথভাবে অনুসরণ করেন তাহলে আশা করা যায় কাশি নিরাময় করতে পারবেন। নিম্ন বর্ণিত ঘরোয়া পদ্ধতি গুলো কাশি দূর করার ক্ষেত্রে শতভাগ কার্যকর। আর যদি আপনি প্রাকৃতিক উপায় অবলম্বন করে কাশি নিরাময় করেন, সেক্ষেত্রে আপনার শরীর ওষুধের প্রতিক্রিয়া মুক্ত থাকবে। 

  • তুলসি চা খান: কাশি হলে যদি আপনি তুলসি চা খান, তাহলে অল্প কিছুদিনের মধ্যেই সম্পূর্ণরূপে সুস্থ হতে পারবেন। কেননা বিভিন্ন ধরনের কাশির ঔষধ তুলসী পাতা থেকেই তৈরি হয়ে থাকে। তাই প্রাকৃতিকভাবে কাশি কমানোর জন্য তুলসী চায়ের বিকল্প নেই।
  • বাসক পাতার রস: কাশি নিরাময় করার জন্য আরেকটি কার্যকর এবং প্রাকৃতিক উপায় হলো বাসক পাতার রস খাওয়া। বাসক পাতার অরাসে থাকা ভেষজ উপাদান অল্প সময়ের মধ্যেই কাশি দূর করতে সক্ষম। তাই যদি আপনি নিয়মিত সকল বিকাল দিনে দুইবার সামান্য পরিমাণে বাসক পাতার রস খেতে পারেন, তাহলে আশা করা যায়, কোন ধরনের ঔষধ ছাড়াই দ্রুত কাশি থেকে মুক্তি পাবেন। 
  • চায়ের সাথে আদা মিশ্রিত করে খান: আপনি যদি দ্রুত কাশি থেকে মুক্তি পেতে চান, তাহলে তুলসী চা এর পাশাপাশি আদা চা খেতে পারেন। চায়ের সাথে আদা মিশ্রিত করে খেলে তা কাশি দূর করার ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। আর মনে রাখবেন কাশি হলে কখনোই দুধ চা খাওয়া যাবে না। এতে করে কাশি বৃদ্ধি পেতে পারে। 
  • দুধ ও দুগ্ধজাত পণ্য পরিহার করুন: কাশি হলে দুধ এবং দুগ্ধ জাত খাবার পরিহার করা উচিত। কেননা দুধ এবং দুধ খাবার খেলে তা কাশির জন্য ক্ষতির কারণ হতে পারে। তাই যতদিন আপনার কাশি থাকবে ততদিন দূত এবং দুধে উৎপন্ন সব ধরনের খাবার খাওয়া থেকে সম্পূর্ণরূপে বিরত থাকতে হবে। 
  • গরম পানি পান করুন: কাশি হলে অবশ্যই আপনাকে গরম পানি পান করতে হবে। কেননা ঠান্ডা পানি খেলে তা কাশি বাড়িয়ে তুলতে পারে। তাই সবসময় গরম পানি পান করতে হবে। গরম পানি পান করলে দ্রুত কাশি দূর হয়ে যাবে। সেই সাথে ওযু কিংবা গোসল করার সময়ও গরম পানি ব্যবহার করতে হবে। 
  • ঠান্ডা লাগাবেন না: কাশির সমস্যা দেখা দিলে কোনভাবেই আপনাকে ঠান্ডা লাগানো যাবে না। কেননা আপনি যদি ঠাণ্ডা লাগান, সেক্ষেত্রে কিন্তু কাশি সারবে না। তাই অবশ্যই আপনাকে সব সময় গরম কাপড় পরিধান করতে হবে এবং ঠান্ডা থেকে দূরে থাকতে হবে। আপনি যদি ঠান্ডা থেকে নিজেকে মুক্ত না রাখেন তাহলে ঔষধের মাধ্যমে কাশি সারিয়ে তোলা কঠিন হয়ে দাঁড়াবে।সুতরাং সবসময় ঠান্ডা পরিহার করে চলুন। 
  মিল্ক শেক এর দাম কত? তা জেনে নিন

কাশির সিরাপ এর নাম

উপরে যে সকল কাশির ট্যাবলেট এর নাম তুলেধরা হয়েছে এগুলো ব্যতীতকাশির বেশ কিছু সিরাপ রয়েছে, যেই সিরাপ গুলো অন্যান্য যেকোনো ওষুধের চেয়ে অনেক বেশি কার্যকর। তাই দীর্ঘমেয়াদী এবং অধিক পরিমাণে কাশি থাকলে নিম্ন বর্ণিত সিরাপ গুলোর মধ্য থেকে যে কোন একটি সিরাপ খেতে পারেন। নিয়মিত কিছুদিন যদি আপনি ডাক্তারের পরামর্শে নিচে উল্লেখিত ঔষধ গুলোর মধ্য থেকে যেকোনো মধ্যে যেকোনো একটি ঔষধ সেবন করেন, তাহলে আশা করি ভালো ফলাফল পাবেন।

  • Butacod
  • Deconil
  • Biokof
  • Drycofix
  • Butafix

কাশি দূর করার উপায়

কাশি হলে প্রথমেই ঔষধ সেবন না করে প্রাকৃতিক উপায় গুলো অবলম্বন করা উচিত। কাশি হওয়ার পরে যদি আপনি প্রাকৃতিক উপায় গুলো অবলম্বন করেন তাহলে, কোন ধরনের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ছাড়াই সম্পূর্ণ প্রাকৃতিকভাবে সুস্থ হতে পারবেন। চাইলে আপনি ঔষধ সেবন করার পাশাপাশিও নিম্ন বর্ণিত উপায় গুলো অবলম্বন করতে পারেন, এতে করে দ্রুত কাশি নিরাময় হবে। 

  • পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিন: আপনার কাশির সমস্যা থাকলে অবশ্যই আপনাকে পর্যাপ্ত পরিমাণে বিশ্রাম নিতে হবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে বিশ্রাম নিলে ঔষধ ভালোভাবে কাজ করতে পারে এবং কাশি দ্রুত দূর হয়ে যায়। তাই কাশি দূর করার জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ বিশ্রাম খুবই গুরুত্বপূর্ণ। 
  • ঘুমানোর সময় মাথা উঁচুতে রাখুন: ঘুমানোর সময় মাথা সামান্য উঁচু করে ঘুমাতে হবে। এতে করে কাশির সমস্যা কমে আসবে। বিশেষ করে রাতে ঘুমানোর সময় কাশির সমস্যা দূর হয়ে যাবে। তবে খেয়াল রাখবেন, বালিশ যেন অতিরিক্ত পরিমাণে উচু না হয়। কেননা বালিশ যদি অতিরিক্ত উঁচু হয় তাহলে কিন্তু ঘাড়ে ব্যাথা হতে পারে। 
  • ধূমপান পরিহার করুন: ধূমপান কাশির অন্যতম একটি কারণ। তাই যদি আপনার কাশি জনিত সমস্যা থাকে, সেক্ষেত্রে অবশ্যই ধূম পানি সম্পূর্ণরূপে পরিহার করতে হবে। ধূমপান করতে থাকা অবস্থায় যদি আপনি ঔষধ সেবন করেন তাহলে তা কার্যকর নাও হতে পারে। সুতরাং ধূমপান পরিহার করা অপরিহার্য। 
  • আপেল সিডার ভিনেগার: সামান্য পানির সাথে আপেল সিডার ভিনেগার মিশ্রিত করে খেলে দ্রুত কাশি দূর হয়ে যায়। নিয়মিত কিছুদিন যদি আপনি পানির সাথে সামান্য পরিমাণে আপেল সিডার ভিনেগার মিষ্টি করে খেতে পারেন, তাহলে আশা করি অল্প কিছুদিনের মধ্যেই সুস্থ হয়ে উঠবেন। 
  • ক্যাফেইন এবং অ্যালকোহল পরিহার করুন: আপনার যদি অত্যধিক পরিমাণে কফি এবং অ্যালকোহল পানের অভ্যাস থাকে সেক্ষেত্রে অবশ্যই সেগুলো পরিহার করতে হবে। কেননা এলকোহল এবং ক্যাফেইন কাশির জন্য মারাত্মক ক্ষতির কারণ। 

Leave a Reply