You are currently viewing গলা ব্যাথার ঔষধের নাম | গলা ব্যথা হলে করণীয় কি

গলা ব্যাথার ঔষধের নাম | গলা ব্যথা হলে করণীয় কি

গলা ব্যাথার ঔষধের নাম হলো: Ambroxol, Cefadroxil, Crisaborole. এগুলো ছাড়াও বিভিন্ন কোম্পানির আরো বিভিন্ন ধরনের গলা ব্যথার ঔষধ রয়েছে। নিচে আরো কিছু কার্যকর গলা ব্যাথার ঔষধের নাম তুলে ধরা হবে। 

গলা ব্যাথার ঔষধের নাম

গলা ব্যথা খুবই কমন একটি রোগ। বিশেষ করে শীতকালে গলা ব্যথার সমস্যা অনেক বেশি পরিলক্ষিত হয়। আপনার যদি এই ধরনের সমস্যা দেখা দেয় তাহলে অবশ্যই আপনাকে উপযুক্ত চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে। আপনি যদি সঠিক সময়ে উপযুক্ত চিকিৎসা গ্রহণ না করেন তাহলে পরবর্তীতে, এই সমস্যা জটিল আকার ধারণ করতে পারে। 

তাই অবশ্যই আপনাকে যথা সময়ে চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে। নিচে গলা ব্যাথার ঔষধের নাম উল্লেখ করা হয়েছে, ডাক্তারের পরামর্শক্রমে যদি আপনি সেই ঔষধ গুলো সেবন করেন, তাহলে আশা করি গলা ব্যথার সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন। সব থেকে কার্যকর ও নিরাপদ গলা ব্যাথার ঔষধের নাম নিম্নরূপ।

  • Adinir
  • Ambroxol 
  • Benzocaine
  • Efdinir
  • Cednir

গলা ব্যথা হলে কি খাওয়া উচিত

গলায় ব্যথা হলে তা নিরাময় করার জন্য প্রাকৃতিক ভেষজ সম্পন্ন কিছু খাবার রয়েছে যেগুলো অল্প সময়ের মধ্যেই কার্যকর ভাবে আপনার গলা ব্যথার সমস্যা দূর করতে পারে। নিচে সেই খাবারগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরা হবে। 

আর তাই, আপনার যদি গলা ব্যথার সমস্যা দেখা দেয়, সেক্ষেত্রে নিম্ন বর্ণিত খাবার গুলো যদি আপনি খেতে পারেন, তাহলে আশা করা যায় প্রাকৃতিকভাবেই গলা ব্যথা থেকে মুক্তি পাবেন। তো আসুন তাহলে দেখে নেয়া যাক, গলা ব্যথা হলে কি খাওয়া উচিত?

  • হারবাল চা
  • মধু
  • আদা
  • কমলা লেবু
  • চিকেন সুপ
  • নরম খাবার
  • দই 
  • আলু ভর্তা
  • ক্যামোমাইল চা
  • দারুচিনি চা
  • মেন্থল চা
  • পুডিং 
  • জেলি 
  • ওটামিল

গলা ব্যথা হলে করণীয় কি

গলা ব্যথা জনিত সমস্যা দেখা দিলে আপনার কিছু করণীয় রয়েছে। আপনি যদি সেই কাজগুলো যথাযথভাবে করতে পারেন, তাহলে গলা ব্যথা থেকে মুক্তি পাবেন। পক্ষান্তরে যদি আপনি নিম্ন বর্ণিত কাজগুলো না করেন তাহলে সমস্যা ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পাবে। 

আর এ কারণেই, গলা ব্যথা হলে করণীয় কি? সেই বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জেনে নেয়া উচিত। আপনি যদি আর্টিকেলের এই অংশটি মনোযোগের সাথে পড়েন তাহলে, গলা ব্যথা হলে করণীয় কি? সে বিষয়ে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জেনে নিতে পারবেন। তো আসুন তাহলে দেখে নেয়া যাক, গলা ব্যথা হলে করণীয় কাজ সমূহ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।

  • কথা কম বলুন: অতিরিক্ত পরিমাণে কথা বললে তা গলা ব্যথা বাড়িয়ে তুলতে পারে। তাই গলা ব্যথার সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে অবশ্যই আপনাকে কম কথা বলতে হবে। কথা কম বললে গলার উপরে চাপ কম পড়বে, ফলে গলা ব্যথা কমে আসবে। তাই গলা ব্যথা হলে অবশ্যই অতিরিক্ত কথা এড়িয়ে চলতে হবে। 
  • পর্যাপ্ত পানি পান করুন: গলা ব্যথা হলে অবশ্যই আপনাকে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করতে হবে। আপনি যদি পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি খান, তাহলে তা গলার ব্যথা দূর করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। তাই গলা ব্যথার সমস্যা দেখা দিলে বেশি বেশি পানি পান করুন। 
  • গরম পানির সাথে সামান্য লবন মিশ্রিত করে কুলি করুন: গরম পানির সাথে সামান্য পরিমাণে লবণ মিশ্রিত করে গড়গড়া করলে তা গলা ব্যথা উপশম করতে কার্যকর ভূমিকা রাখে। তাই গলা ব্যথার সমস্যা থাকলে সকাল বিকাল নিয়মিত কিছুদিন লবন পানি দিয়ে গড়গড়া করুন। আশা করি ভালো ফলাফল পাবেন। 
  • ওভার দা কাউন্টার ঔষধ সেবন করুন: ওভার দা কাউন্টার ঔষধ সেবন করলে তা তৎক্ষণাৎ আপনার গলা ব্যথা দূর করবে। তবে তা সাময়িকভাবেই আপনার গলা ব্যাথা দূর করবে মাত্র। কেননা ওভার দা কাউন্টার ঔষধ শুধুমাত্র সাময়িক উপাসনের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যেতে পারে। সম্পূর্ণরূপে রোগ থেকে মুক্তি পেতে চাইলে অবশ্যই চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে। 
  • ধূমপান বন্ধ করুন: ধূমপান সম্পূর্ণ রূপে বন্ধ করতে হবে। গলা ব্যাথা হলে যদি আপনি ধূমপান বন্ধ না করেন, তাহলে কিন্তু তা আপনার গলা ব্যথার জন্য মারাত্মক ক্ষতির কারণ হতে পারে। এমনকি ধূমপান ওষুধের কার্যকারিতা কমিয়ে ফেলতে পারে। তাই অবশ্যই আপনাকে ধূমপান সম্পূর্ণরূপে পরিহার করতে হবে। 
  • শক্ত খাবার পরিহার করুন: সব ধরনের শক্ত খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। গলা ব্যথা হলে যদি আপনি শক্ত খাবার খান, তাহলে তা আপনার গলা থাকে বহুগুণ বাড়িয়ে দিবে। তাই গলা ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে চাইলে। অবশ্যই আপনাকে শক্ত খাবার পরিহার করে চলতে হবে। 
  মিল্ক শেক এর দাম কত? তা জেনে নিন

গলা ব্যথার এলোপ্যাথিক ঔষধ

বেশ কিছু অ্যালোপ্যাথিক ঔষধ রয়েছে, যেই ঔষধগুলো খেলে তৎক্ষণাৎ গলা ব্যথা দূর হয়ে যায়। আর তাই গলা ব্যাথার মত সমস্যা দেখা দিলে সেই ঔষধ গুলো সেবন করা উচিত। তবে ঔষধ সেবন করার পূর্বে অবশ্যই আপনাকে ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে।

ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া গলা ব্যথার এলোপ্যাথিক ঔষধ খেলে তা আপনার স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতির কারণ হতে পারে। ফার্মেসী থেকে নিজে নিজে ওষুধ ক্রয় করে সেবন করা থেকে বিরত থাকুন। এবং নিজেকে স্বাস্থ্য ঝুঁকি থেকে রক্ষা করুন।RidicefCefdinirBenzydamine Cefadroxil Orofresh OS

গলা ব্যথা হলে করণীয়

কোন কারনে যদি আপনার গলা ব্যাথার সমস্যা দেখা দেয়, সেক্ষেত্রে নিম্ন বর্ণিত পদ্ধতি গুলো অবলম্বন করতে পারেন। নিচে উল্লেখিত পদ্ধতি গুলো যথাযথভাবে অবলম্বন করলে আশা করা যায় গলা ব্যাথার সমস্যা থেকে খুব দ্রুত মুক্তি পাবেন। গলা ব্যথা হলে করণীয় কাজ সমূহ সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরা হলো। 

  • গলায় গরম শেক দিন: হালকা গরম শেক দিলে গলা ব্যথার উপশম হয়। গলায় গরম শেক দেয়ার জন্য হট ওয়াটার ব্যাগ বা গরম কাপড় ব্যবহার করতে পারেন। নিয়মিত কিছুদিন গলায় শেক দিলে আশা করা যায় গলা ব্যথার উপশম হবে। 
  • গরম ভাপ নিন: গরম পানির ভাপ গ্রহণ করলে কিন্তু গলার ব্যথা কমে যায়। তাই যদি আপনি গলা ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে চান, সেক্ষেত্রে গরম পানির ভাপ নিতে পারেন। 
  • ঘুমানোর সময় মাথা উঁচুতে রাখুন: ঘুমানোর সময় মাথা সামান্য উঁচুতে রাখলে তা গলা ব্যথা প্রশমনে কার্যকর ভূমিকা রাখে। বিশেষ করে আপনার যদি সর্দি কাশি জনিত গলা ব্যথা হয় সেক্ষেত্রে এই পদ্ধতিটি খুবই কার্যকর।
  • জোরে কথা বলবেন না: আপনি যদি জোরে কথা বলেন, তাহলে তা গলায় প্রেসার ক্রিয়েট করবে, ফলে গলার ব্যথা বেড়ে যাবে। তাই গলার ব্যথা থাকলে অবশ্যই আপনাকে আস্তে কথা বলতে হবে এবং অতিরিক্ত কথা বলা পরিহার করতে হবে। 
  • মেন্থল যুক্ত ক্রিম ব্যবহার করুন: মেন্থল যুক্ত ক্রিম ব্যবহার করলে তা গলা ব্যথা প্রশাসনে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। তাই যদি আপনার গলা ব্যথা জনিত সমস্যা হয়, সেক্ষেত্রে মেন্থল যুক্ত ক্রিম ব্যবহার করতে পারেন। বাজারে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের এবং বিভিন্ন কোম্পানির মেন্থলযুক্ত ক্রিম পাওয়া যায়। সেগুলোর মধ্য থেকে ভালো ব্রান্ডের যেকোনো একটি মেন্থল ক্রিম ব্যবহার করতে পারেন।
  ছেলেদের ফর্সা হওয়ার ক্রিম ১০০% কার্যকর

গলা ব্যথা ও কাশির ঔষধ

অনেক সময় কাশির কারণে গলা ব্যথা হতে পারে। অত্যধিক পরিমাণে কাশি জনিত সমস্যার কারণে যদি আপনার গলা ব্যথার সমস্যা দেখা দেয় সে ক্ষেত্রে নিম্ন বর্ণিত ঔষধ গুলো আপনার জন্য পারফেক্ট হতে পারে।অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শক্রমে নিম্ন বর্ণিত ঔষধ গুলো সেবন করা যেতে পারে। আশা করি গলা ব্যথা ও কাশির ঔষধ সমূহ সেবন করার মাধ্যমে সুস্থ হতে পারবেন। Cednir DSCefextaMeoralCefexta ForteCefida

গলা ব্যথার ঔষধ এন্টিবায়োটিক

গলা ব্যথার সমস্যা যদি প্রকট আকার ধারণ করে এবং সাধারণ ঔষধ সেবন করার পরেও যদি গলা ব্যাথার সমস্যা দূর না হয়, সেক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে গলা ব্যথার এন্টিবায়োটিক ঔষধ খেতে হবে। আপনি যদি সঠিক নিয়মে এবং সঠিক পরিমাণে গলা ব্যথার এন্টিবায়োটিক ঔষধ খেতে পারেন তাহলে, গলা ব্যথা থেকে মুক্তি পাবেন। 

তবে এন্টিবায়োটিক বা অন্য যেকোনো ধরনের ঔষধ খাওয়ার পূর্বে রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে এবং ডাক্তারের পরামর্শক্রমে ঔষধ সেবন করতে হবে। নিম্ন বর্ণিত গলা ব্যথার এন্টিবায়োটিক ঔষধ সমূহ আশা করি আপনার জন্য অনেক বেশি উপকারী হবে।

  • Ambroxol Hydrochloride
  • Cefadroxil Monohydrate
  • Glycerol + Liquid Sugar
  • Ejaz
  • Benzydamine Hydrochloride

গলা ব্যথা কেন হয়

গলা ব্যথা হওয়ার বেশ কিছু কারণ রয়েছে। যে সকল কারণে গলা ব্যাথার মত সমস্যা দেখা দিতে পারে, সে সকল কারণ সমূহ আর্টিকেলটির এই অংশের বিস্তারিতভাবে তুলে ধরা হয়েছে। তাই আপনি যদি নিচে উল্লেখিত তথ্যগুলো মনোযোগ দিয়ে পড়েন তাহলে, গলা ব্যথা কেন হয়? তা জানতে পারবেন। চলুন তাহলে দেখে নেয়া যাক, গলা ব্যথা কেন হয়।

  • ভাইরাস জনিত ইনফেকশন: গলা ব্যথা হওয়ার যতগুলো কারণ রয়েছে তার মধ্য থেকে অন্যতম একটি কারণ হলো ভাইরাসজনিত সমস্যা। যদি কোন কারণে আপনার গলায় ভাইরাসের সংক্রমণ হয় সেক্ষেত্রে গলা ব্যথার মত সমস্যা দেখা দিতে পারে। 
  • ব্যাকটেরিয়াজনিত ইনফেকশন: গলায় ব্যথা হওয়ার আরেকটি অন্যতম কারণ হলো ব্যাকটেরিয়া জনিত ইনফেকশন। গলায় যদি ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ হয় তাহলে গলা ব্যথা সহ আরো বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। 
  • এলার্জি: আপনার যদি এলার্জিজনিত সমস্যা থাকে, সেক্ষেত্রেও কিন্তু গলা ব্যথার মত সমস্যা দেখা দিতে পারে। কেননা অতিরিক্ত পরিমাণে এলার্জি গলা ব্যাথার অন্যতম একটি কারণ।
  • এসিড রিফ্লাক্স: এসিডিটির সমস্যা যদি অধিক পরিমাণে বৃদ্ধি পায়, তাহলে এসিডের সমস্যার কারণে গলা ব্যথার মত রোগের সৃষ্টি হতে পারে। বিশেষ করে, অতিরিক্ত এসিড হলে তা বুক জ্বালা গলা ব্যথা মাথাব্যথা সহ আরো বিভিন্ন সমস্যার তৈরি করতে পারে।
  • স্মোকিং: ধূমপান গলা ব্যথার আরেকটি অন্যতম কারণ। অতিরিক্ত ধূমপানের ফলে গলায় ক্ষতির সৃষ্টি হয় আর গলায় ক্ষতির সৃষ্টি হলে সেখান থেকে গলা ব্যথা হতে পারে এমনকি দীর্ঘদিন পর্যন্ত স্মোকিং করলে গলায় ক্যান্সার হয়ে যেতে পারে। 
  • দূষিত বায়ু: দীর্ঘদিন যাবত দূষিত বায়ুযুক্ত অঞ্চলে থাকলে গলা ব্যথার সমস্যা দেখা দিতে পারে। কেননা দূষিত বায়ু গলায় ক্ষতের সৃষ্টি করে থাকে। 
  • শুষ্ক আবহাওয়া: আবহাওয়া যদি অধিক পরিমাণের শুষ্ক হয় তাহলে কাশির সমস্যা দেখা দেয়, আর কাশির সমস্যা দীর্ঘদিন পর্যন্ত অব্যাহত থাকলে তার গলা ব্যথায় রূপ নিতে পারে। সুতরাং শুষ্ক আবহাওয়া গলা ব্যাথার আরেকটি কারণ।
  • খুব জোরে কথা বলা: আপনার যদি খুব জোরে জোরে কথা বলার অভ্যাস থাকে তাহলে গলা ব্যথার সমস্যা হতে পারে। তাই অধিক পরিমাণে চিৎকার করা থেকে বিরত থাকতে হবে এবং স্বাভাবিক ভয়েসে বা স্বাভাবিক স্বরে কথা বলতে হবে। 
  • টনসিল: টনসিল জনিত সমস্যা দেখা দিলে গলা ব্যথা হতে পারে। কেননা টনসিলের সমস্যার কারণে টনসিল ফুলে যায় আর ফুলে গেলে তা ব্যথার সৃষ্টি করে।
  monas 10 এর কাজ কি | মোনাস ১০ খাওয়ার নিয়ম

গলা ব্যথার হোমিওপ্যাথি ওষুধ

গলা ব্যথা দূর করার জন্য হোমিওপ্যাথি ঔষধ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যদি লক্ষণ ভিত্তিকভাবে অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শক্রমে গলা ব্যথার হোমিওপ্যাথি ওষুধ সেবন করেন, তাহলে আশা করা যায় গলা ব্যথার সমস্যা থেকে স্থায়ীভাবে মুক্তি পাবেন। 

হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা যেহেতু লক্ষণ ভিত্তিক তাই রোগের উপরে ভিত্তি করে ঔষধ নির্ণয় করা সমীচীন নয়। কেননা একই রোগের জন্য একেক রোগীর ক্ষেত্রে একেক ধরনের ঔষধ প্রযোজ্য হতে পারে। যাই হোক, সাধারণত যে সকল হোমিওপ্যাথি ঔষধ গলা ব্যথার জন্য ব্যবহার করা হয় সেই ওষুধ সমূহের তালিকা নিচে তুলে ধরা হলো। গলা ব্যথার হোমিওপ্যাথি ওষুধ সমুহের তালিকা নিম্নরূপ। 

  • Belladonna
  • Hepar Sulph
  • Arsenicum alb
  • Lachesis
  • Aconite
  • Merc Sol
  • Ignatia
  • Phosphorus

গলা ব্যথার ওষুধ কি

ইতোমধ্যেই উপরে বিভিন্ন কোম্পানির এবং বিভিন্ন ধরনের গলা ব্যাথার ঔষধের নাম তুলে ধরা হয়েছে। উপরে উল্লেখিত গলা ব্যাথার ঔষধ সমূহ সেবন করার পরেও যদি আপনার রোগ দূর না হয়, সেক্ষেত্রে আপনি নিম্ন বর্ণিত ঔষধ গুলো খেতে পারেন। ডাক্তারের পরামর্শক্রমে যদি আপনি নিম্ন বর্ণিত ঔষধ গুলো সেবন করেন তাহলে আশা করি ভালো ফলাফল পাবেন। 

  • Action 3
  • Bolt Gel
  • Celenta
  • Celecoxib
  • Crisaderm Ointment
  • Crisaborole 

ঢোক গিলতে গলা ব্যথার ওষুধ

Leave a Reply