ধাঁধা উত্তর সহ | বুদ্ধির ধাঁধা

ধাঁধা উত্তর সহ নিচে তুলে ধরা হবে। ধাঁধা হলো মস্তিষ্কের সর্বোৎকৃষ্ট ব্যায়াম। আপনি যদি মস্তিষ্কের ব্যায়াম করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে ধাঁধা চর্চা করতে হবে। আপনার জন্য নিচে, ধাঁধা উত্তর সহ তুলে ধরা হলো। নিম্নবর্ণিত বুদ্ধির ধাঁধা সমূহ প্রাকটিস করলে আপনার বুদ্ধি শার্প হবে। তো আসুন দেখে নেই, ধাঁধা উত্তর সহ।

ধাঁধা | dhadha

কালিদাস পণ্ডিতে কয় বাল্যকালের কথা, নয় হাজার তেঁতুল গাছে কয় হাজার পাতা?

উত্তরঃ আঠার হাজার পাতা

মধ্যখানে একটু পানি চুনকাম করা ঘর। ভেঙে গড়তে বললে গায়ে আসে জ্বর।

উত্তর: ডিম

পোলা কালে বস্ত্রধারী যৌবনে উলঙ্গ, বৃদ্বকালে জটাধারী, মাঝখানে সুড়ঙ্গ।

উত্তরঃ বাঁশ

তিন অক্ষরের নাম তার সবার ঘরে রয়, প্রথম অক্ষর বাদ দিলে খাদ্যবস্তু হয়। মাঝের অক্ষর ছেরে দিলে হয় গানের শোভা। শেষের অক্ষর বাদ দিলে ভয় তুমি পাবা?

উত্তরঃ বিছানা।

কী যা শহরের মধ্যে দিয়ে যায়, পাহাড়ের মধ্যে দিয়ে যায়, জঙ্গলের মধ্যে দিয়েও যায়, কিন্তু নড়তে পারে না?

উত্তরঃ রাস্তা।

উড়তে পেখম বীর, ময়ূর সে নয়। মানুষ খায় গরু খায়, বাঘ সে নয়।

উত্তর: মশা

কোথায় নদী আছে, জল নেই, পাহাড় আছে, পাথর নেই, শহর আছে, মানুষ নেই?

উত্তরঃ মানচিত্রে।

শুভ্রবাসান দেহ তার, করে মানুষের অপকার। চিতায় তারে পুড়িয়া মারে, তবু সে উহ আহ না করে।

উত্তরঃ সিগারেট

বাঘের মত লাফ দেয়, কুকুরের মত বসে, হাঁসের মত ভাসে। উত্তরঃ ব্যাঙ

অল্পে লাগে না ভালো, বেশি দিলে বিষ। শাশুড়ি বলে বউকে, ঠিক মতন দিস। উত্তরঃ লবণ

পেট ভরে না তবু খায় সর্ব প্রাণি, প্রথম অক্ষর বাদ দিলে খেলার নাম হয়।

উত্তরঃ বাতাস।

হাত দিলে বন্ধ করে সূর্যদোয়ে খোলে, ঘোমটা দেওয়া স্বভাব তার মুখ নাহি তোলে।

উত্তরঃ লজ্জাবতী লতা।

আমি হাসাই আমি কাঁদাই, নই আমি প্রাণি। দেখতে এসে সবাই ক্ষণিক ভোলে ব্যথার বাণী।’

উত্তর: সিনেমা বা নাটক

সাগরে থাকি বাজারে থাকি থাকি রান্নাঘরে, রান্নায় কম পড়লে সবাই রাগটি করে।

উত্তরঃ লবণ

একটুখানি গাছে তিল ঝুরঝুর করে। একটুখানি টোকা দিলে ঝরঝরিয়ে পড়ে।

উত্তরঃ শিশির

দাঁত আছ তবু পারে না খেতে, তাকে দিয়ে কাজ হয় দিনে বা রাতে।

উত্তরঃ চিরুনি

কোন চা রান্না করে খেতে হয়?

উত্তরঃ মোচা।

কী যা আপনার হলেও অন্য লোকেই বেশি ব্যবহার করে?

উত্তরঃ আপনার নাম।

কোন দেশে মাটি নেই?

উত্তরঃ স্বন্দেশ।

ধাঁধা উত্তর সহ | ধাঁধা ও উত্তর

একবার জন্মায়, আবার মরে, আবার জন্মায়, তারপর মরে। এই মরা শেষ মরা, ঘুমিয়ে পড়ে।

উত্তরঃ দাঁত

নয়নে নয়নে থাকে দেখতে সুন্দর হয়, নয়নকে সুন্দর রাখে নয়নের কেউ নয়।

উত্তরঃ কাজল।

এমন একটা গাই আছে, যা দেই তাই খায়, কিন্তু পানি দিলে মরে যায়।

উত্তরঃ আগুন

কোন ফলের ফুল ফোটে কি ফোটে না, সকালে-বিকালে কেউ তো দেখে না।’

উত্তর: ডুমুর

ফস করে রেগে যাই জ্বলি দপ করে, বাক্স এ সারি সারি ঘুমে থাকি পড়ে?

উত্তরঃ দেশলাই।

দশ মাথা এক হাত চলমান তাঁবু, রোদে-জলে তাঁবু মেলে হেটে যান বাবু।

উত্তরঃ ছাতা।

শোন ভাই কালিদাসের হেয়ালীর ছন্দ, দরজা আছে হাজারটা তবু কেন বন্ধ।

উত্তরঃ মশারী

তিন অক্ষরে নাম তার প্রতি ঘরে পাবে অধ্যক্ষর বাদ দিলে বৎসর বুঝাবে মধ্য অক্ষর গেলে সবার ক্ষতি করে শেষের অক্ষর গেলে সবাই অবস্থান করে।

উত্তরঃ বাসন।

প্রাণ নাই বন্ধু নয়, চলে সাথে সাথে আলো পেলে তবে চলে দিনে কিংবা রাতে।

উত্তরঃ ছায়া।

কোন বিলে জল নেই?

উত্তরঃ টেবিল।

ধাঁধা উত্তর সহ ছবি | dhadha bangla

কালিদাস পন্ডিতের ফাঁকি, আড়াইশ থেকে পাঁচ পঞ্চাশ গেলে কত থাকে বাকী?

উত্তরঃ কিছুই না, শূন্য

এক ঘরে এক থাম। বলো তার কী নাম?

উত্তরঃ ছাতা

এক আছে এক বুড়ি। চোখ তার বারো কুড়ি!

উত্তরঃ আনারস

চার রূপসী চার রং মিলন হলে এক রং।

উত্তরঃ পান-চুন-খয়ের-সুপারী।

কোন মাসে শনিবার নেই?

উত্তরঃ সমাস।

আমি তুমি একজন দেখিতে এক রুপ, আমি কত কথা কই তুমি কেন থাক চুপ।

উত্তরঃ নিজের ছবি

হাত আছে পা নেই, বুক তার ফাটা। মানুষ গিলে খায়, নাই তার মাথা। উত্তরঃ শার্ট

হাত নেই পা নেই আমি রসিক নাগর, আনায়াসে পার হই অকূল সাগর। উত্তরঃ সাপ

সব কিছু পাড়ি দিয়ে যায়, নদীর কাছে গেলে থেমে যায়। উত্তরঃ রাস্তা রাঙা বিবি জামা গায়, কাটলে দুই খান হয়। উত্তরঃ মসুরির ডাল

বুদ্ধির ধাঁধা | গুগলি ধাঁধা

রাজুর বাবার চার ছেলে – রাম, শ্যাম, যদু, আর চতুর্থজন কে?

উত্তরঃ রাজু।

নয়ের ডানপাশে নয় না বসিয়ে কিকরে নিরানব্বই করবেন?

উত্তরঃ বাঁ পাশে বসিয়ে।

কোন গান গাওয়া যায় না।

উত্তরঃ বাগান।

আমি যারে আনতে গেলাম, তাকে দেখে ফিরে এলাম। সে যখন চলে গেলো, তখন তারে নিয়ে এলাম। কী আনতে গিয়ে কী দেখলো?

উত্তর: বৃষ্টি ও পানি

আম নয় জাম নয়, গাছে নাহি ধরে। সব লোকে ফল বলে, জানে শুধু তারে।’

উত্তরঃ পরীক্ষার ফল

সবুজ হাড়ি হাটে যায়, হাটে গিয়ে চিমটি খায়। বুড়ো হলে কেটেকুটে ডুগডুগি বাজায়। উত্তরঃ লাউ

কথা ও ছবি হাওয়ায় ভাসে দেখে যে সবাই ঘরে বসে।

উত্তরঃ টেলিভিশন

আশি টাকার খাসি, নব্বই টাকার পোস্ত। এক পিঠ দেখা যায়, আর পিঠ কই দোস্ত?

উত্তরঃ আকাশ

প্রেমের প্রতীক এক পাঁচ অক্ষরের নাম। শেষের তিন ছেড়ে দিলে, অনেক তার দাম।

উত্তরঃ তাজমহল

সবার ঘরে সবার কাছে, আমার যে থাকা। ছয় মাস সঙ্গে থাকি, ছয় মাস একা।

উত্তরঃ হাতপাখা

ধাঁধা প্রশ্ন ও উত্তর | বাংলা ধাঁধা উত্তর সহ

কায়স্ত অস্ত্র ছাড়া, পাঁঠা ছাড়ল পা। লবঙ্গে বঙ্গ ছাড়া, এনে দেব তা।’

উত্তর: কাঁঠাল

চার কোলে চার খুঁটি মাঝখানেতে ভিটা, টানলে দেখবে সাদা খাইতে কিন্তু মিঠা।

উত্তরঃ গাভীর দুধ

বাঘের মত লাফ দেয়, কুকুরের মত বসে, হাঁসের মত ভাসে।

উত্তরঃ ব্যাঙ

আছে কল, আছে জল, মাটি, পাতা রস, অনল, পবন, ধুম্র সবার পরশ।মুখে মুখে কহে কথা, এক বোল বলে, না চুমিলে রহে চুপ, হাতে মুখে চলে।

উত্তরঃ সাজানো হুক্কা

বলতে পারো নাকি, কার লেজ কেটে দিলে প্রথম ব্যঞ্জন বর্ণ থাকে?

উত্তরঃ কলেজ

কারো সঙ্গে এলে যায় না ফেলে রাখা, একলা দেখে তাকে তুচ্ছ মনে রাখা।

উত্তরঃ শূন্য

কোন জিনিসের বুড়ো আঙুল আছে, সাথে চারটা আঙুলও আছে; কিন্তু জিনিসটা জীবিত নয়।

ধাঁধা উত্তর: দস্তানা/হাতমোজা

থাকে না চোখে, রয় না আকাশে। ফুল বাগানে ফুল হয়ে মিটি মিটি হাসে।

ধাঁধা উত্তর: নয়নতারা

এখান থেকে মারলাম থাল, থাল গেল বরিশাল। গাড়ি চড়ে লোকের কাঁধে, ঝোলা পুড়ে গেল বিষ খাল। উত্তরঃ চিঠি

উল্টে যদি দাও মোরে হয়ে যাব লতা, কে আমি ভেবেচিন্তে বলে ফেলো তা।

উত্তরঃ তাল

100 টি মজার ধাঁধা | ধাঁধা প্রশ্ন উত্তর

আশ্চর্য বাদ্যযন্ত্র জুড়ি মেলা ভার সে যদি বাজ খায় থাকে তার ‘তার’। তার যদি কেটে যায় তবু নিঃসন্দেহে, অর্ধেকের বেশি ছাড়াও বিদ্যমান সে।

উত্তরঃ সেতার

আন্ধার ঘরে থাকি আমি নড়াচড়া করি, একটুখানি খাবার পেলে খাবলে তাকে ধরি।

উত্তরঃ জিহ্বা।

আমি কাদাঁই, আমি হাসাই, নই আমি প্রাণি, আমায় দেখে সবাই ক্ষনিক ভোলে ব্যাথার বানী।

উত্তরঃ সিনেমা বা নাটক।

কান নাই মাথা নাই, পেট ভরে খায়, কাম নাই কাজ নাই, মাথা নিয়ে ঘুমায়।

উত্তরঃ বালিশ।

এতটুকু ঘরখানি চুনকাম করা কোনো মিস্ত্রির সাধ্য নাই ভাইঙ্গা আবার গড়া।

উত্তরঃ ঝিনুক।

আমি যাকে মামা বলি বাবাও বলে তাই, ছেলেও তাকে মামা বলে, মাও বলে তাই।’

– কাকে সবাই মামা বলে?

উত্তর: চাঁদ

আগে পিছে নাতি নিয়ে থাকে অবিরাম, মানুষ সে নয় ভাই সুস্বাদু একটি ফল।’

উত্তরঃ নাশপাতি

অন্ধ দিয়ে শুরু তার, সত্য দুই পিছে। সবটা মিলে খুঁজে বেড়াই মায়া জালের নিচে।

উত্তরঃ কলুক

একটি শিক্ষকে আছে, পণ্ডিতে নেই। আবার কাননে আছে, বাগানে নেই।

উত্তরঃ ক

তিন অক্ষরে নাম তার চোখের প্রদর্শনী, প্রথম অক্ষর কেটে দিলে তৃষ্ণা পায় বুঝি। মাঝের অক্ষর কেটে দিলে রং হয় জানি, শেষের অক্ষর কেটে দিলে কঠোর পরিশ্রমী।

উত্তরঃ কাজল (জল, কালো, কাজ)

মজার ধাঁধা | মজার ধাঁধা ধাঁধা উত্তর সহ ছবি

শুঁড় দিয়া কাজ করি, নহি আমি হাতি। পরহিতে খাঁটি সদা, তবু খাই লাথি।

উত্তরঃ ঢেঁকি

বাঘের মত লাফ দেয়, কুকুর হয়ে বসে,পানির মধ্যে ছেড়ে দিলে, ছোলা হয়ে ভাসে।

উত্তরঃ ব্যাঙ

কোন হাস ডিম পারে না?

উত্তরঃ ইতিহাস।

কোন চুড়ি খাওয়া যায়?

উত্তরঃ খিচুড়ি।

কার নাম বললেই তা ভেঙে যায়?

উত্তরঃ নিস্তব্ধতা।

লম্বা ১টা দেহ তার, মাথায় রয়েছে টিকি, টিকিতে আগুন লাগালে দেহের হয় ক্ষতি।

উত্তরঃ মোমবাতি।

কাটলে বেড়ে যাবে, সব শেষে জল পাবে।

উত্তর: পুকুর

কাজ করি সুড় দিয়ে নই আমি হাতি। পরের উপকার করি, তবু খাই লাথি।

উত্তর: ঢেঁকি

কালো মুখো পুত যার, বুকে আঘাত করে, কিন্তু মার অভিশাপে, জ্বলে-পুড়ে মরে।’

উত্তর: দিয়াশলাই

চার কোলে চার খুঁটি মাঝখানেতে ভিটা, টানলে দেখবে সাদা খাইতে কিন্তু মিঠা।

ধাঁধা উত্তর: গাভীর দুধ

দুষ্টু মিষ্টি ধাঁধা উত্তর সহ | প্রেমের ধাঁধা ও উত্তর

ফুটোর মাঝে ডুকিয়ে নাড়াচাড়া করে, কখনো বোজে, কখনো খুলে থাকে ঘরে ।

উত্তরঃ তালাচাবি

বিয়ের সময় দাদা দেয় একবার, সারাজীবন বৌদি দেয় দেয় বারবার ।

উত্তরঃ সিঁদুর

ঢোকেনা, তবুও ঢোকাও, কেন পরের মেয়ে কাদাও, পারলে উত্তর দাও?

উত্তরঃ হাতের চুড়ি

ঘসা দিলে মিটে আশা, নইলে পড়ে সব নিরাশা ।

উত্তরঃ ম্যাচ

দুই বর্ণের নাম যার নদীতে দেখা যায়, নাড়ীর টান থাকে বর্ণ বিচ্ছিন্ন হওয়ায়।

উত্তরঃ মাঝি

নড়ে চড়ে পড়ে না, সরে সরে সরে না।

উত্তরঃ চোখ

নয়নে নয়নে থাকে, নয়নের কেউ নয়।

উত্তরঃ কাজল

মুখ নাই কথা বলে, পা নাই হেঁটে চলে।

উত্তরঃ ঘড়ি

বাংলা ধাঁধা | bangla dhadha

বলতে পারো নাকি, কার লেজ কেটে দিলে প্রথম ব্যঞ্জন বর্ণ থাকে?

ধাঁধা উত্তর: কলেজ

মুখ দিয়ে খায়, পেট দিয়ে ফেলে?

ধাঁধা উত্তর: বদনা

কার মাথা আছে, কিন্তু বুদ্ধি নেই?

উত্তরঃ ছাতা।

কী শুধু ওপরে যায় কিন্তু নিচে নামে না?

উত্তরঃ তোমার বয়স।

কোন দুটি সংখ্যা একসাথে থাকলেই গন্ডগোল হয়ে যায়?

উত্তরঃ নয়-ছয়।

কি নামতে পারে, কিন্তু উঠতে পারে না?

উত্তরঃ বৃষ্টি।

গাছ নেই, শুধু পাতা মুখ নেই, কত কথা জীবন সঙ্গী করো যদিও পাও তার দেখা।

উত্তরঃ বই।

শীত কালে যার নেইকো মান গ্রীষ্ম কালে পায় সু-সম্মান।

উত্তরঃ পাখা।

হাত নেই পা নেই তবু সে চলে অনাহরে মরে মানুষ এর অভাব হলে।

উত্তরঃ টাকা।

কোন ফুলের নামটি উল্টালে একটি পাখির নাম হয়?

উত্তরঃ জবা। (উল্টালে বাজপাখি হয়)

কঠিন ধাঁধা | কঠিন ধাঁধা উত্তর সহ

কোন মাসে আঠাশ দিন আছে?

উত্তরঃ সব মাসে।

কোন দুটি সংখ্যা একসাথে থাকলে বড্ডো বেশি চিন্তা করে?

উত্তরঃ সাত-সতেরো।

কোন দিনটা খুব কাছে কিন্তু কোনোদিন এসে পৌঁছায় না।

উত্তরঃ আগামীকাল।

কোন ডিম একেবারেই পুষ্টিকর নয়?

উত্তরঃ ঘোড়ার ডিম।

এখানে আছে সেখানে আছে, শরীর আছে মুখ আছে। মুখ দিয়ে কাগজ ফুটাই, তারপর কাগজে থেকে যাই। উত্তরঃ আলপিন

কোন সে সরস ফল বলো দেখি ভাই, ফেলি তার অর্ধভাগ, অর্ধাংশ খাই। টক মিষ্টি স্বাদ তার চোখ অগণন, দেশের সস্তা ফল নাম বল এখন। উত্তরঃ আনারস

উপরে তিতা ভিতরে মিঠা, লেবুর দলে বাস। এই কথাটি বলতে গেলে লাগে তিন মাস।

উত্তরঃ জাম্বুরা

আশি টাকার খাসি, নব্বই টাকার পোস্ত। এক পিঠ দেখা যায়, আর পিঠ কই দোস্ত?

উত্তরঃ আকাশ

একটা ছোট ঘরে, অনেক মাথা ধরে।

উত্তরঃ দেশলাই

কোন ফলের ফুল ফোটে কি ফোটে না, সকালে-বিকালে কেউ তো দেখে না।

উত্তরঃ ডুমুর

ধাঁধা ১৮+ উত্তর সহ | ধাঁধা উত্তর সহ ১৮+

হাসিতে হাসিতে যায় নারী পর পুরুষের কাছে, যাইবার সময় কান্নাকাটি ভিতরে গেলে হাসে।

উত্তরঃ মেয়েদের হাতের চুড়ী

বেটির নাম পার্বতী, নাচতে নাচতে গর্ভবতী ।

উত্তরঃ নাটাই সুতা

মুখেতে খেলে চুমু হাসে খল খল, পেটের মাঝে শুধু জল করে ছল ছল ।

উত্তরঃ হুক্কা

গলা জরিয়ে আসে রসিক যুবতী, কোমরে বসায়ে সমতনে বসতি ।

উত্তরঃকলসি

দৌড়িয়ে গিয়ে জরিয়ে ধরে করছে টানাটানি, মধ্যখানে খিল মেরেছে ভিতরে পড়েছে পানি ।

উত্তরঃখেজুর গাছ থেকে রস পড়া

জামাই এল কাজে, বলতে পারিনা লাজে, আমার একটু কাজ আছে দুই ঠ্যাঙয়ের মাঝে ।

উত্তরঃগাই দোহান

শুইতে গেলে দিতে হয়, না দিলে ক্ষতি হয় ।

উত্তরঃ দরজার খিল

এটার ভিতর ওটা দিয়া দুজনে রয় শুইয়া, বাইরের লোকে যত ঠেলে , মুখটি মোটে নাহি খোলে ।

উত্তরঃ দরজার খিল

দুই ঠ্যাং ছড়াইয়া, মাঝে দিল ভরিয়া, আপন কাজ করিয়া, পড়ে দেয় ছাড়িয়া ।

উত্তরঃ যাতি দ্বারা সুপারি কাটা

চিৎ করে ফেলে উপর করে, এমন করা করে, গহ্না শুদ্ধ নড়ে ।

উত্তরঃ গয়না পড়ে শীল পাটায় মসলা বাটা

কাঁচাতে যেই ফল সর্বজনে খায়, পাঁকলে সেই ফল গড়াগড়ি যায়?

উত্তরঃ ডুমুর।

কোন জিনিস কাটলে বাড়ে?

হাসির ধাঁধা | হাসির ধাঁধা উত্তর সহ

আকাশ থেকে পড়ল ফল, ফলের মধ্যে শুধুই জল।

উত্তরঃ শিলা

কোন জিনিসের একটা মুখ আছে, দু’টো হাত আছে কিন্তু কোনো পা নেই?

উত্তরঃ ঘড়ি

লাল দেখতে জিনিসটি, ‘ল’ কাটলে ফলটি।

উত্তরঃ আলতা

উল্টো সোজা একই কথা, প্রাণি যেথা সেও তথা। তিন অক্ষরে সবটা, বল দেখি উত্তরটা।

উত্তরঃ নয়ন

কাঁচাতে মানিক ফল সর্বলোকে খায়, পাকিলে মানিক ফল কিন্তু গড়াগড়ি যায়।

উত্তরঃ ডুমুর

আগা ঝন ঝন গোড়া মোটা, যে না পারিবে সে যে বোকা।

উত্তরঃ ঝাড়ু

অজগরের মত এঁকেবেঁকে চলে, চুরমার করে পথে কিছু পেলে।

উত্তরঃ নদী

দিন-রাত পড়ে থাকি লাথি মারলে চলে, গ্রামের মধ্যে থাকে সে কথা নাহি বলে।

উত্তরঃ ঢেঁকি

দুই পায়ে আসে, চার পায়ে বসে, দুই পায়ে ঘষে, সবখানে বসে।

উত্তরঃ মাছি

চার কলসি দুধে ভরা, ঢাকনা ছাড়া উপুড় করা।

উত্তরঃ গাভি

ধাঁধাঁ | বাংলা ধাঁধা প্রশ্ন ও উত্তর

কোন সে নারী যার নামে নদী, যে নারীকে কৃষ্ণ করেছিল সাদি।

উত্তরঃ কালিন্দী

মাথার মাঝে আকাশ, শেষটা ছেড়ে জাতি। প্রথম ছেড়ে প্রবল, সবটা উঁচু অতি।

উত্তরঃ শিখর

মাঠে বাড়ি পরে লাল শাড়ি, বেড়ায় লোকের বাড়ি বাড়ি।

উত্তরঃ পেঁয়াজ

সবাই তারে বলে পাখি, চার বর্ণে নাম তার। শেষের দুটো ছেড়ে দিলে মরুভূমিতে রাখি।

উত্তরঃ উটপাখি

সবাই থাকে আমার নিচে, মানুষ বাড়ি ধরা। রাতে আমি কাজের মানুষ দিনে আমি মরা

উত্তরঃ আলো ও বাতি

সবকিছুকে নিয়ে যখন সম্মান যা পেলি, মাঝখানটা খুইয়ে শেষে খাজনা দিলে মলি।

উত্তরঃ কচর

সবকিছু সে পাড়ি দিয়ে যায়, নদীর পাশে গেলে থেমে যায়।

উত্তরঃ রাস্তা

উপরে তিতা ভিতরে মিঠা, লেবুর দলে বাস। এই কথাটি বলতে গেলে লাগে তিন মাস।

উত্তরঃ জাম্বুরা

ফল আছে তার গাছ নাই, সে ফলের খোসা ও বোটা নাই।

উত্তরঃ শিলা বা শিল

আমি তুমি একজন দেখতে একই রূপ। আমি কত কথা বলি তুমি কেন চুপ?

উত্তরঃ ছবি

ধাঁধা উত্তর | বাংলা ধাঁধা প্রশ্ন ও উত্তর

মুখ দিয়ে খায়, পেট দিয়ে ফেলে।

উত্তরঃ বদনা

রয় না আকাশে, যাবে না চোখেও। বাগানে চেয়ে দেখ, তবুও সে হাসে।

উত্তরঃ নয়নতারা

রাস্তাঘাটে অনিচ্ছায় সদাই করি ভক্ষণ, বড়োর চেয়ে ছোটরাই খায় বেশি সারাক্ষণ।

উত্তরঃ সিগারেট

আমার মার ফেলে আমের ফেল আ, রাখালের খাল ফেলে লবণ দিয়ে খা।

উত্তরঃ আমড়া

শুভ্র বসন দেহ তার, করে মানুষের অপকার। আস্তে আস্তে পুড়িয়ে মারে, তবু মানুষ বুঝতে পারে না।

উত্তরঃ সিগারেট

এক হাত গাছটা ফল ধরে পাঁচটা।

উত্তরঃ হাতের আঙুল

আগা গোড়া বেশি নয়, মাঝে বেশি জল। গাছে গাছে ফলে থাকে, সে কি দেশি ফল।

উত্তরঃ কদম

হাত আছে পা নাই মাথা তার কাটা, আস্ত মানুষ গিলে খায় বুক তার ফাটা।

উত্তরঃ শার্ট

অল্পে লাগে না ভালো, বেশি দিলে বিষ। শাশুড়ি বলে বউকে, ঠিক মতন দিস।

উত্তরঃ লবণ

সহজ ধাঁধা উত্তর সহ | bangla dhadha with answer

আঘাত নয় দেশের নাম, বলতে পারলে সম্মান।

উত্তরঃ ঘানা

একটা মাথা তিনটা পা, চললে বলি আগে আগে। থামলে বলি হায় হায়, প্রাণটা বুঝি রাখা দায়।

উত্তরঃ সিলিং ফ্যান

তেরো মাস বয়সেতে হয় ছেলের মা, ছেলে হয় গণ্ডায় গণ্ডায় এক আজব মা।

উত্তরঃ কলাগাছ

উল্টে যদি দাও মোরে হয়ে যাব লতা, কে আমি ভেবেচিন্তে বলে ফেলো তা।

উত্তরঃ তাল

আগা গোড়া বেশি নয়, মাঝে বেশি জল। গাছে গাছে ফলে থাকে, সে কি দেশি ফল।

উত্তরঃ কদম

কালিদাস পণ্ডিতে কয় বাল্যকালের কথা, নয় হাজার তেতুল গাছে কয় হাজার পাতা?

উত্তরঃ ১৮ হাজার

তিন অক্ষরে গড়া তার বুকে মেঘ ভাসে, প্রথম অক্ষর বাদ দিলে নদীকূলে হাসে।

উত্তরঃ আকাশ

এতটুকু ঘর চুনকাম করা কোনো মিস্ত্রির সাধ্য নাই ভেঙে আবার গড়া।

উত্তরঃ ঝিনুক

বাগান থেকে আসল বুড়ি, থালায় দিল প্রসাব করি! উত্তরঃ লেবু

আত্মীয়রা বসাতে পারে না ভাগ, চোরে করতে পারে না চুরি। দান করলে হয় না ক্ষয়। উত্তরঃ জ্ঞান

নতুন ধাঁধা | সহজ ধাঁধা

লক্ষ বছর ধরে থাকলেও একে একটানা এক মাসের বেশি দেখি যায় না। উত্তরঃ চাঁদ

জামাই এলো কাজে- বলতে পারিনি লাজে, আমার একটা কাজ আছে দুই ঠ্যাঙের মাঝে। উত্তরঃ গাভীর দুধ দোহন করা

জ্বলে চলে ছোঁয় না পানি, তারে আমরা সবাই চিনি। উত্তরঃ জোনাকি

চারিদিকে কাজ তার, মুখ তৈরি চর্মে। সহায়তা করে সে, গান বাজনার কর্মে। উত্তরঃ ঢোল

উল্টে যদি দাও মোরে হয়ে যাব লতা, কে আমি ভেবেচিন্তে বলে ফেলো তা। উত্তরঃ তাল

পাহাড়েতে জন্ম আমার সাগরে নাশ, চলার পথে মানুষের মিটাই মনের আশ। উত্তরঃ নদী

ত্রিফলার একটি ফল এবার বলতো ভাই, বলতে কিন্তু হবেই নামটি কিবা তাই। উত্তরঃ আমলকি

তুমি আমার মনের মানুষ সবকিছু দিতে পারি, তবু কিন্তু তোমায় দেখে ওইটা দিতে নারি। উত্তরঃ ঘোমটা

আকাশ ধুমধুম পাতালে কড়া, ভাঙল হাঁড়ি লাগল জোড়া। উত্তরঃ মেঘের ডাক ও বিজলি

উড়লেও পাখি নয় বলো দেখি কারে কয়?

উত্তরঃ চামচিকা/বাদুড়

উত্তর সহ ধাঁধা | ছোটদের হাসির কৌতুক ও ধাঁধা

গায়ে ভরা রস তার, সব লোকে চুষে খায়। চুষে খাওয়া জিনিসটি রাস্তায় ফেলে দেয়।

উত্তরঃ আখ

রোজ সকালে কার তেকে মাথা উঠে যায়, কিন্তু রাতে আবার ফিরে আসে?

উত্তরঃ বালিশ।

সে দেয় সে জানে! সে নেয় সে জানে না!! যে জানে সে নেয় না।

উত্তরঃ জ্ঞান।

একজন সাঁতারু ডুব সাঁতার কাটলো, টিৎ সাঁতার কাটলো, কিন্তু তার চুল ভিজলো না, কীকরে?উত্তরঃ তার মাথায় চুল ছিল না।

১ কেজি সোনা আর ১ কেজি তুলোর মধ্যে কোনটা বেশি ভারী?

উত্তরঃ দুটোই সমান, করণ দুটোই ১ কেজি।

কার হাত আছে কিন্তু তালি দিতে পারে না।

উত্তরঃ ঘড়ি।

কোন চিল উড়ে না?

উত্তরঃ পাঁচিল।

তিন অক্ষরে নাম তার চোখের প্রদর্শনী, প্রথম অক্ষর কেটে দিলে তৃষ্ণা পায় বুঝি?

উত্তরঃ কাজল

অর্ধেক শরীর সোনার হলো, কে সে লোক ভেবে বলো। উত্তরঃ আনারস

উপর থেকে পড়ল ছুরি, ছুরি বলে কেবল ঘুরি।

উত্তরঃ বাঁশপাতা

10 টি মজার ধাঁধা | মজার ধাঁধা উত্তর সহ

নড়ে চড়ে পড়ে না, সরে সরে সরে না।

উত্তরঃ চোখ

শিশুকালে কাপড় পরে যৌবনে উলঙ্গ, লম্বা কিন্তু দেহ তার হবে ঢের সুরঙ্গ।

উত্তরঃ কয়লা

লেজের দিকে চাপ দিলে মাথা উঁচু করে। যতবার ছেড়ে দাও, মাথা কুটে মরে।

উত্তরঃ ঢেঁকি

হাড্ডি কুড়মুড় মাথা খাই; চামড়া নিয়ে হাঁটে যাই!

উত্তরঃ পাটগাছ

তুমি আমার পুত্র কিন্তু আমি তোমার বাবা নই।

উত্তরঃ মা

তিন বর্ণে নাম তার জলে বাস করে, মাঝের বর্ণ বাদ দিলে আকাশেতে ওড়ে।

উত্তরঃ চিতল

মাসে আসে মাসে যায়, দিনে খায় না রাতে খায়।

উত্তরঃ রোজা

চার বর্ণের নাম মোর বিছানাতে রই, প্রথম দুটি ছেড়ে দিলে যেথা সেথা রই।

উত্তরঃ ছাড়পোকা

সাদা একটি গোলাঘর নয় লোকালয়। ঘরের মধ্যে আছে একটা সোনালি বলয়।

উত্তরঃ ডিম

গাছের কোনো অঙ্গ হলেও ঘটনা বলা চলে।

উত্তরঃ কাণ্ড

Leave a Comment